Do not hesitage to give us a call. We are an expert team and we are happy to talk to you.
+8801331656792
contact@asiantravelagency.in
আপনাদের প্রিয় MV Alaska 2024/2025 সালের বুকিং নেওয়া শুরু করেছে। যারা ফ্যামিলি নিয়ে সুন্দরবন বেড়াতে যেতে চান, এখনই আপনাদের পছন্দমত রুম বুকিং করার সুবর্ণ সুযোগ।
বাংলাদেশের প্রথম প্রাইভেট বেলকনি সহ, বিলাশবহুল এবং সুন্দরবনের সবথেকে বড় জাহাজ MV Alaska Cruise Ship এ ভ্রমন করে ঘুরে আসুন পৃথিবীর সব থেকে বড় এবং বিশাল ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্দরবন ও তার প্রান বৈচিত্র দেখতে আমদের সাথে চলুন এবং উপভোগ করুন সুন্দরবনের সেরা অভিজ্ঞতা।
এছাড়াও November, December 2024 এবং 2025 সালের অগ্রিম বুকিং নেওয়া শুরু হয়েছে।
ছুটির দিনগুলোকে করে রাখুন স্মরণীয়।
৩দিন ২ রাত, থাকবেন ৫স্টার মানের MV ALASKA ক্রুজ শিপে, সাথে প্রাইভেট বেলকনি সহ লাক্সারি রুম, এটাস্ট ওয়াশরুম, সুইমিং পুল, বাফেট খাবার, লাইভ BBQ ডিনার, ইনডোর গেম(প্লে জোন),আলাদা নামাজের রুম, আড্ডা রুম সহ আরো সাথে থাকছে অভিজ্ঞ গাইড এবং ফরেস্টের ২জন আর্ম গার্ড।
দেখবেন এবং জানবেন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন।
খুলনা(জেলখানা/BIWTA ঘাটে) –> ঢাকা
7:00 AM
এখানে আপনি পাবেন এক সাথে চারটি সৌন্দর্য।
১) নৌ বিহার।
২) ওয়াইল্ড লাইফ।
৩) প্রকৃতি।
৪) সাগর।
বাংলাদেশের আর কোথাও নৌযানে করে তিনদিন ভ্রমনের সুযোগ নাই একমাত্র সুন্দরবন ছাড়া, আপনি এখানে নৌ বিহার, প্রকৃতি, ওয়াইল্ড লাইফ, সমুদ্র সব একসাথে পাচ্ছেন। এই সময় খুব কাছে থেকে বন্যপ্রানী দেখার এক অপূর্ব সুযোগ পাওয়া যায়। এমন কি এই সময় পৃথিবী বিখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগারও দেখা যাবার সম্ভবনা খুব বেশী।
এই সময় সমুদ্রকে পাবেন আপনার মনের মত করে।
আর হ্যাঁ সুন্দরবনে আপনাদের জন্য বিশেষ আকর্ষণ হিসাবে থাকছে বার-বি-কিউ নাইট।
আরও সাথে থাকছে ২ জন ফরেস্ট আর্ম গার্ড এবং অভিজ্ঞ গাইড।
ভ্রমনের সময়: ৩ দিন ২ রাত (খুলনা -সুন্দরবন -খুলনা)
আমাদের ভ্রমনের স্থানঃ
১ঃ হারবাড়িয়া/ আন্দার মানিক।
২ঃ কটকা জামতলা সী বিচ।
৩ঃ কটকা অফিস পাড়।
৪ঃ হিরন পয়েন্ট, দুবলার চর / কচিখালি, ডিমের চর
৫ঃ করমজল।
নির্ধারিত দিনে ঢাকা থেকে খুলনাগামী বাসে/ট্রেনে করে খুলনা শহরের রয়েল মোড়/রেল স্টেশন থেকে অটোরিক্সাতে করে ৫ মিনিটে জেলখানা/BIWTA ঘাটে সকাল ৭ টার মধ্যে পৌঁছানো। আপনাকে আমাদের ট্যুর গাইড রিসিভ করে ট্রলারে শীপে নিয়ে আসবে। তারপর ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা পরিবেশন। জাহাজ মংলা পোর্টে পৌঁছানোর পূর্বে রুপসা ব্রীজ, খুলনা শীপ ইর্য়াড ও রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র দেখা যাবে। দুপুর ১ টা থেকে ২:৩০ মিনিটের মধ্যে আমরা আন্ধারমানিক ফরেস্ট অফিস পৌছাবো যেখানে বন বিভাগের ইকো ট্যুরিজম স্পট দেখতে পাওয়া যাবে। এরপর বনের ভিতর দিয়ে ছোট ছোট ক্যানেল পার হয়ে কটকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে রাত ১ টায় পৌছানো এবং রাতে জাহাজে অবস্থান।
ভোরে ট্রলারে করে কটকার আশেপাশে ক্যানেল ক্রুজিং। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে গভীরভাবে উপলব্দি করার জন্যে ট্রলার বন্ধ করে বিভিন্ন প্রকার প্রানী যেমন হরিন,মাছরাঙা, বানর, বনমোরগ, হরিণ, বন্য শূকর এবং বিভিন্ন প্রজাতির পাখির কলকাকলী সাথে ওয়াচ টাওয়ার এবং জামতলা উপভোগ করা হবে। ব্রেকফাস্ট করে কটকার অফিস পাড় নামবো ভাগ্য সুপ্রসন্ন হলে সেখানে প্রচুর হরিন দেখা পেতে পারি, সেখান থেকে ঘুরে আমরা জাহাজে ফিরবো, এর পরে আমরা আবার জাহাজে করে কচিখালীর দিকে রওনা করবো, কচিখালী এবং ডিমের চর ঘুরাঘুরি করে সন্ধ্যা নাগাদ ট্যুরিষ্ট শীপে চলে আসব। রাতে বার-বি-কিউ ডিনারের সাথে জাহাজ করমজলের দিকে রওনা করবে।
সকালের নাস্তা খেয়ে করমজল ইকো ট্যুরিজম স্পট পরিদর্শন। সকালে ১০ টায় করমজলে নেমে প্রচুর বানর, হরিন, কুমিরের প্রজননকেন্দ্র দেখতে পাওয়া যাবে। দুপুরের দিকে খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা। আনুমানিক বিকাল 3.30PM/4.00PM নাগাদ খুলনা পৌছাবো।
জোয়ার ভাটার কারনে ২/৩ ঘন্টা সময় ব্যবধান হতে পারে।